Aller au contenu principal

বাংলাদেশ–লুক্সেমবুর্গ সম্পর্ক


বাংলাদেশ–লুক্সেমবুর্গ সম্পর্ক


বাংলাদেশ-লুক্সেমবুর্গের সম্পর্ক বলতে বাংলাদেশ এবং লুক্সেমবুর্গের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে বোঝায়। লুক্সেমবুর্গ ১৯৭২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশকে স্বাধীন দেশ হিসাবে স্বীকৃতি দেয়।

রাষ্ট্রীয় সফর

২০০৩ সালে লুক্সেমবার্গের গ্র্যান্ড ডাচেস মারিয়া তেরেসা বাংলাদেশ সফর করেন, সেখানে তিনি একটি ইউনেস্কো প্রকল্প উদ্বোধন করেন। সফরকালে তিনি লুক্সেমবার্গ আদালতের মার্শাল জঁ জাক কাসেল এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত নেদারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত এবং বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ এবং বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সাথে সাক্ষাৎ করেন। তিনি পররাষ্ট্রমন্ত্রী এম মোর্শেদ খানের সাথে আলাদাভাবে সাক্ষাৎ করেন এবং লিঙ্গ সমতা, শিক্ষা, ক্ষুদ্রঋণ এবং টিকা দান নিয়ে আলোচনা করেন।

কূটনীতি

বেলজিয়ামে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত লাক্সেমবার্গের স্বীকৃতিপ্রাপ্ত।

অর্থনৈতিক সহযোগিতা

বাংলাদেশ ও লুক্সেমবুর্গ দু'দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক অর্থনৈতিক কার্যক্রম সম্প্রসারণের জন্য তাদের আগ্রহ দেখিয়েছে এবং এ ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। লুক্সেমবুর্গে বাংলাদেশী পণ্য প্রচারের জন্য বাংলাদেশ বিজনেস চেম্বার অফ কমার্স (বিবিসিসিএল) লুক্সেমবুর্গ নামে একটি সংস্থা রয়েছে।

দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যের প্রসারের পিছনে অন্যতম প্রধান বাধা হ'ল জার্মানি এবং বেলজিয়ামের মাধ্যমে লুক্সেমবুর্গে বাংলাদেশী পণ্য পরিবহনের জটিলতা যা পরিবহন ব্যয় বৃদ্ধি করে। বিশেষজ্ঞরা লুক্সেমবুর্গে বাংলাদেশী পণ্যের একটি হাব পয়েন্ট স্থাপনের উপর জোর দিয়েছেন।

তথ্যসূত্র

Giuseppe Zanotti Luxury Sneakers


Text submitted to CC-BY-SA license. Source: বাংলাদেশ–লুক্সেমবুর্গ সম্পর্ক by Wikipedia (Historical)