![বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি](/modules/owlapps_apps/img/errorimg.png)
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি বা সিপিবি হচ্ছে বাংলাদেশের একটি মার্কসবাদী–লেনিনবাদী রাজনৈতিক দল। এ পার্টি অবিভক্ত ভারতের কমিউনিস্ট পার্টির উত্তরাধিকার বহন করে। ভারত বিভাজনের পর ১৯৪৮ সালের ৬ মার্চ এ দল পূর্ব পাকিস্তানের কমিউনিস্ট পার্টি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার চূড়ান্ত লক্ষ্যকে সামনে রেখে জন্মলগ্ন থেকেই এ পার্টি আপোষহীনভাবে অসাম্প্রদায়িকতা, গণতন্ত্র ও মেহনতি মানুষের মুক্তির লক্ষ্যে প্রতিনিয়ত সংগ্রাম করে যাচ্ছে। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে এ পার্টির বীরত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে। ন্যাপ-ছাত্র ইউনিয়ন-কমিউনিস্ট পার্টির বিশেষ গেরিলা বাহিনীর প্রায় ১৯ হাজার মুক্তিযোদ্ধা ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহণ করেন। এ পার্টির কিংবদন্তি নেতা কমরেড মণি সিংহ মুক্তিযুদ্ধকালীন প্রবাসী সরকারের অন্যতম উপদেষ্টা ছিলেন।
মতাদর্শ : মার্ক্সবাদ-লেনিনবাদ
লক্ষ্য : সমাজতন্ত্র-সাম্যবাদ
কৌশল : সমাজতন্ত্রের লক্ষ্যে বিপ্লবী গণতান্ত্রিক পরিবর্তন সাধন
১৯৪৮ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত কলকাতায় ভারতের কমিউনিস্ট পার্টির দ্বিতীয় কংগ্রেসের সিদ্ধান্ত অনুসারে কংগ্রেসে আগত পাকিস্তানের প্রতিনিধিরা স্বতন্ত্রভাবে এক বৈঠকে মিলিত হয়ে ৯ সদস্যবিশিষ্ট পূর্ব পাকিস্তানের কমিউনিস্ট পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করেন। এই কমিটিতে ছিলেন সাজ্জাদ জহির, খোকা রায়, নেপাল নাগ, জামাল উদ্দিন বুখারি, আতা মোহাম্মদ, মণি সিংহ, কৃষ্ণবিনোদ রায় ও মনসুর হাবিবউল্ল্যা। সাজ্জাদ জহির কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। পাকিস্তানের পার্টি দুর্বল বিধায় এই পার্টিকে পরিচালনা করার জন্য সিপিআইয়ের পক্ষ থেকে ভবানী সেনকে দায়িত্ব দেয়া হয়। পাকিস্তানের কমিউনিস্ট পার্টি বা পূর্ব পাকিস্তানের কমিউনিস্ট পার্টির রাজনীতি ছিলো কলকাতায় অনুষ্ঠিত সিপিআইয়ের দ্বিতীয় কংগ্রেসে গৃহীত রাজনীতিই। আলাদাভাবে বিশেষ কোনো রণনীতি বা রণকৌশল গ্রহণ করা হয়নি। নবগঠিত পাকিস্তানে শ্লোগান তোলা হয়, ইয়ে আজাদী ঝুটা হ্যায়, লাখো ইনসান ভুখা হ্যায়, সশস্ত্র সংগ্রাম গড়ে তুলে এই সরকার হঠাও।
১৯৪৭ সালে দেশ ভাগের পূর্ব পর্যন্ত বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি ভারতের কমিউনিস্ট পার্টির অংশ হিসাবে কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতো। ১৯৪৭ সালে দেশ ভাগের পরপরই পার্টির বঙ্গীয় প্রাদেশিক কমিটির অধীনে পূর্ববঙ্গে (নববগঠিত পূর্ব পাকিস্তান) কাজকর্ম পরিচালনার জন্য একটি আঞ্চলিক কমিটি (জোনাল কমিটি) গঠন করা হয়। এই জোনাল কমিটিই ১৯৪৮ সালের মার্চ মাসে সম্মেলনের মাধ্যমে নতুন কমিটি গঠন হওয়ার আগে পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করে। ১৯৪৭ সালে গঠিত জোনাল কমিটির নেতারা ছিলেন-
১. খোকা রায় (সুধীন রায়)- সম্পাদক, (তিনি আগে থেকেই বঙ্গীয় প্রাদেশিক কমিটির সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য), ২. মণি সিংহ, ৩. নেপাল নাগ, ৪. ফনী গুহ, ৫. শেখ রওশন আলী, ৬. মুনীর চৌধুরী, ৭. চিত্তরঞ্জন দাস।
১৯৪৮ সালের মার্চ মাসে ভারতের কমিউনিস্ট পার্টির দ্বিতীয় কংগ্রেসে পাকিস্তানের জন্য পার্টির পৃথক কেন্দ্রীয় কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। কংগ্রেসে সমবেত প্রতিনিধিদের মধ্যে যারা পাকিস্তান ভূ-খণ্ডের অধিবাসী, ওই ভূ-খণ্ডের পার্টির কাজে নিয়োজিত থাকবেন এবং আরো ২/৪ জন আমন্ত্রিত প্রতিনিধি ১৯৪৮ সালের ৬ মার্চ পৃথকভাবে সভায় মিলিত হন। সেখানেই পাকিস্তানের কমিউনিস্ট পার্টি গঠন করা হয় এবং সেই পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটি নির্বাচিত করা হয়। এ কমিটি নেতারা হলেন
১. সাজ্জাদ জহির- সাধারণ সম্পাদক এবং পলিটব্যুরোর সদস্য, ২. খোকা রায় (পলিটব্যুরোর সদস্য), ৩. কৃষ্ণ বিনোদ রায় (পলিটব্যুরোর সদস্য), ৪. মণি সিংহ, ৫. নেপাল নাগ, ৬. মনসুর হাবিব, ৭. জামালউদ্দিন বুখারী, ৮. মোহাম্মদ ইব্রাহিম, ৯. মোহাম্মদ আতা।
১৯৪৮ সালের ৬ মার্চ অনুষ্ঠিত প্রতিনিধিদের বৈঠকে পাকিস্তানের কমিউনিস্ট পার্টি গঠন এবং তার কেন্দ্রীয় কমিটি নির্বাচন করার সঙ্গে সঙ্গে পার্টির পূর্ববঙ্গ (পূর্ব পাকিস্তান) প্রাদেশিক কমিটি গঠন করা হয়। সেই কমিটির নেতারা হলেন
১. খোকা রায়- সম্পাদক, ২. মণি সিংহ, ৩. নেপাল নাগ, ৪. বারীন দত্ত, ৫. মনসুর হাবিব, ৬. কৃষ্ণ বিনোদ রায়, ৭. ফনী গুহ, ৮. প্রমথ ভৌমিক, ৯. অবনী বাগচী, ১০. মুকুল সেন, ১১. মারুফ হোসেন, ১২. পূর্ণেন্দু দস্তিদার, ১৩. ইয়াকুব মিয়া, ১৪. আব্দুল কাদের চৌধুরী, ১৫. অমূল্য লাহিড়ী।
১৯৪৮-৫০ সালের মধ্যে পূর্ববঙ্গে (পূর্ব পাকিস্তান) একাধিক স্বল্পকালীন অস্থায়ী প্রাদেশিক কমিটি গঠন করা হয়। স্বল্পকালীন এসব অস্থায়ী প্রাদেশিক কমিটিতে এক সময় শেখ রওশন আলী, আরেক সময় আলতাব আলী, ১৯৫০ সালে নেপাল নাগ প্রমুখকে সম্পাদকের দায়িত্ব দিয়ে প্রাদেশিক কমিটি কয়েকবার পুনঃগঠিত করা হয়। এর মূল কারণ হলো, এ সময় পার্টির বামহঠকারী লাইনের প্রতিফলন ঘটিয়ে পার্টির সর্বস্তরের কমিটিতে পরিবর্তন সাধন করা হয়। এক্ষেত্রে ‘বাম হঠকারীদের বাদ দিয়ে কমিটি গঠন করতে হবে’ ইত্যাদি নানা ফর্মুলা অনুসরণ করা হয়। বাম-হঠকারী লাইন থেকে পরে আবার ‘হঠকারীবাদীদের দিয়ে কমিটি করতে হবে’, ‘পার্টিকে ঐক্যবদ্ধ রাখতে পারে এ ধরনের কমরেডদের নেতৃত্বে কমিটি গঠন করতে হবে’- ইত্যাদি ফর্মুলাগুলো সে সময় অনুসরণ করা হয়। একপর্যায়ে ১৯৪৯ সালে নিম্নলিখিত তিনজন কমরেডকে নিয়ে অস্থায়ী প্রাদেশিক কমিটি গঠন করা হয়। যার নেতারা ছিলেন
১. শেখ রওশন আলী - সম্পাদক, ২. আলতাব আলী, ৩. আব্দুল বারী (রেল শ্রমিক)।
বাম-হঠকারী লাইন আনুষ্ঠানিকভাবে পরিত্যাগ করে একপর্যায়ে পার্টির অগ্রযাত্রার সুস্থির পটভূমিতে ১৯৫১ সালে অনুষ্ঠিত প্রাদেশিক কমিটি নির্বাচিত করা হয়। সেই কমিটির নেতারা ছিলেন ১. মণি সিংহ- সাধারণ সম্পাদক এবং সম্পাদকমণ্ডলী সদস্যরা ছিলেন ২. বারীণ দত্ত, ৩. নেপাল নাগ, ৪. সুখেন্দু দস্তিদার, ৫. খোকা রায় সদস্যরা ছিলেন ৬. শেখ রওশন আলী, ৭. শহীদুল্লাহ কায়সার, ১০. শচীন বোস।
১৯৫৬ সালে অনুষ্ঠিত প্রাদেশিক সম্মেলনে পার্টির পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক কমিটি নির্বাচিত করা হয়। সেই কমিটির নেতারা হলেন-
১. মণি সিংহ - সাধারণ সম্পাদক এবং সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্যরা ছিলেন ২. খোকা রায়, ৩. নেপাল নাগ, ৪. বারীণ দত্ত, ৫. অনিল মুখার্জি সদস্যরা ছিলেন ৬. শহীদুল্লাহ কায়সার, ৭. সুখেন্দু দস্তিদার, ৮. মোহাম্মদ তোয়াহা, ৯. আমজাদ হোসেন, ১০. অমিয় দাস, ১১. কুমার মিত্র, ১২. মোহাম্মদ ফরহাদ।
১৯৬৮ সালের অক্টোবর মাসে পার্টির পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক সম্মেলনে মিলিত হয়ে প্রতিনিধি কমরেডগণ এই প্রাদেশিক সম্মেলনকে পূর্ব পাকিস্তানের কমিউনিস্ট পার্টির প্রথম কংগ্রেস হিসেবে ঘোষণা করেন। ‘পূর্ব পাকিস্তানের কমিউনিস্ট পার্টি’র কেন্দ্রীয় কমিটি নির্ধারণ করেন। কমিটির নেতারা হলেন,
১. বারীণ দত্ত- সাধারণ সম্পাদক এবং সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য। সম্পাদকমণ্ডলীর অন্যান্য সদস্যরা হলেন- ২. খোকা রায়, ৩. অনিল মুখার্জি, ৪. মোহাম্মদ ফরহাদ
সদস্যরা হলেন ৫. মণি সিংহ, ৬. জ্ঞান চক্রবর্তী, ৭. আমজাদ হোসেন, ৮. বরুণ রায়, ৯. নুরুল ইসলাম মুন্সি, ১০. অধ্যাপক মোজাফফর আহমদ @ মান্নান (ছদ্মনাম), ১১. হামিদ (ছদ্মনাম)।
১৯৭৩ সালের ৪-৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হয় বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির দ্বিতীয় কংগ্রেস। কংগ্রেসে কমরেড মণি সিংহকে সভাপতি ও কমরেড ফরহাদকে সাধারণ সম্পাদক করে সিপিবির কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করা হয়।
তৃতীয় কংগ্রেস অনুষ্ঠিত হয় ১৯৮০ সালের ২৪-২৮ ফেব্রুয়ারি। এ সম্মেলনে কমরেড মণি সিংহকে সভাপতি ও কমরেড মোহাম্মদ ফরহাদকে সাধারণ সম্পাদক পদে পুনঃনির্বাচিত করা হয়।
১৯৮৭ সালের ৭-১১ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হয় পার্টির চতুর্থ কংগ্রেস। এই সম্মেলনে কমরেড মোহাম্মদ ফরহাদকে সাধারণ সম্পাদক ও সাইফুদ্দিন আহমেদ মানিককে সহ-সাধারণ সম্পাদক করে সিপিবির কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করা হয়। এই কংগ্রেসের মাধ্যমেই গঠন করা হয় কন্ট্রোল কমিশন।
১৯৯১ সালের ৩-৮ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হয় পার্টির পঞ্চম কংগ্রেস। এ কংগ্রেসে সাইফুদ্দিন আহমেদ মানিককে সভাপতি ও নুরুল ইসলাম নাহিদকে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করা হয়। সোভিয়েত ইউনিয়নের বিপর্যয়ের পর ১৯৯৩ সালের ১৫ জুন অনুষ্ঠিত হয় সিপিবির বিশেষ জাতীয় সম্মেলন (বিশেষ কংগ্রেস)। এই কংগ্রেসে সহিদুল্লাহ চৌধুরীকে সভাপতি ও মুজাহিদুল ইসলাম সেলিমকে সাধারণ সম্পাদক করে কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করা হয়।
১৯৯৫ সালের ৭-৮ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হয় পার্টির ষষ্ঠ কংগ্রেস। কংগ্রেসে সহিদুল্লাহ চৌধুরীকে সভাপতি ও মুজাহিদুল ইসলাম সেলিমকে সাধারণ সম্পাদক করে পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করা হয়।
১৯৯৯ সালের ৭-৯ মার্চ অনুষ্ঠিত হয় সিপিবির সপ্তম কংগ্রেস। কংগ্রেসে মনজুরল আহসান খানকে সভাপতি ও মুজাহিদুল ইসলাম সেলিমকে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করে পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করে।
পার্টির অষ্টম কংগ্রেস অনুষ্ঠিত হয় ২০০৩ সালের ৬-৯ মে। কংগ্রেসে পুনরায় মনজুরুল আহসান খানকে সভাপতি ও মুজাহিদুল ইসলাম সেলিমকে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করে পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটি গঠিত হয়।
পার্টির নবম কগ্রেস হয় ২০০৮ সালের ৭-৯ আগস্ট রাজধানী মহানগর নাট্যমঞ্চে। কংগ্রেসে পুনরায় মনজুরুল আহসান খানকে সভাপতি ও মুজাহিদুল ইসলাম সেলিমকে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করে পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটি গঠিত হয়।
সিপিবির দশম কংগ্রেস অনুষ্ঠিত হয় ২০১২ সালের ১১-১৩ অক্টোবর রাজধানীর মহানগর নাট্যমঞ্চে। কংগ্রেসে মুজাহিদুল ইসলাম সেলিমকে সভাপতি ও সৈয়দ আবু জাফর আহমদকে সাধারণ সম্পাদক করে সিপিবি কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করা হয়।
একাদশ কংগ্রেস অনুষ্ঠিত হয় ২০১৬ সালের ২৮-৩১ অক্টোবর। ২৮ অক্টোবর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান হয়। এরপর মহানগর নাট্যমঞ্চে কংগ্রেসের কাউন্সিল অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। কংগ্রেসে পুনরায় মুজাহিদুল ইসলাম সেলিমকে সভাপতি ও সৈয়দ আবু জাফর আহমদকে সাধারণ সম্পাদক করে সিপিবি কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে সৈয়দ আবু জাফর আহমদ স্বাস্থ্যগত কারণে অব্যাহতি নিলে মোঃ শাহ আলম দলের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হন।
সর্বশেষ দ্বাদশ কংগ্রেস অনুষ্ঠিত হয় ২০২২ সালের ২৫-২৮ ফেব্রুয়ারি। মহানগর নাট্যমঞ্চে কংগ্রেসের কাউন্সিল অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। কংগ্রেসে মোঃ শাহ আলম কে সভাপতি ও রুহিন হোসেন প্রিন্সকে সাধারণ সম্পাদক করে সিপিবি কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করা হয়।
নির্বাচন বর্জনঃ চতুর্থ জাতীয় সংসদ নির্বাচন, ১৯৮৮, ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচন, ফেব্রুয়ারি ১৯৯৬, দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন, ২০১৪
তৃতীয় জাতীয় সংসদ নির্বাচন, ১৯৮৬
পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচন, ১৯৯১
পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচন, ১৯৯১
সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচন, জুন ১৯৯৬
অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচন, ২০০১
নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচন, ২০০৮
২য় ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন, ২০২০
(- ক্রম)-----( অংশগ্রহণকারী)( নির্বাচনের বছর)( নিবন্ধিত ভোটারিক
২য় গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন, ২০১৮
খুলনা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন, ২০১৮
বরিশাল সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন, ২০১৮
Owlapps.net - since 2012 - Les chouettes applications du hibou