![আল হাইআতুল উলয়া লিল জামিআতিল কওমিয়া বাংলাদেশ আল হাইআতুল উলয়া লিল জামিআতিল কওমিয়া বাংলাদেশ](/modules/owlapps_apps/img/nopic.jpg)
আল হাইআতুল উলয়া লিল জামিআতিল কওমিয়া বাংলাদেশ বাংলাদেশের কওমি মাদরাসাসমূহের সরকার স্বীকৃত ইসলামি শিক্ষা বোর্ড। সরকার ১১ এপ্রিল ২০১৮ সালে এই বোর্ডের অধীনে কওমি মাদরাসার সর্বোচ্চ স্তর দাওরায়ে হাদীসকে (ইসলামী শিক্ষা ও আরবি) মাস্টার্সের সমমান মর্যাদা প্রদান করে।
বর্তমানে কওমি মাদ্রাসার ৬ টি বোর্ডের অন্তর্ভুক্ত বাংলাদেশের সব ক’টি দাওরায়ে হাদীস কওমি মাদ্রাসা আল-হাইআতুল উলয়া লিল-জামি‘আতিল কওমিয়া বাংলাদেশের অধীনে নিবন্ধিত।
এগুলি হচ্ছে :
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উলামায়ে কেরামের উপস্থিতিতে কওমি মাদরাসার স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য বজায় রেখে ও দারুল উলূম দেওবন্দের মূলনীতিকে ভিত্তি ধরে কওমি মাদরাসার সর্বোচ্চ পরীক্ষা দাওরায়ে হাদীসকে মাস্টার্স (ইসলামী শিক্ষা ও আরবি) এর সমমানের মর্যাদা প্রদানের ঘোষণা দেন। ১৩ এপ্রিল ২০১৭ তারিখে রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে সহকারী সচিব (স.বি.-১) আব্দুস সাত্তার মিয়া এ মর্মে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেন। ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখ “আল-হাইআতুল উলয়া লিল-জামি‘আতিল কওমিয়া বাংলাদেশ’-এর অধীন ‘কওমি মাদরাসাসমূহের দাওরায়ে হাদীস (তাকমীল) এর সনদকে মাস্টার্স ডিগ্রি (ইসলামী শিক্ষা ও আরবি) এর সমমান প্রদান বিল ২০১৮” জাতীয় সংসদে উত্থাপিত হয় এবং ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখ জাতীয় সংসদে এ বিল পাস হয়। ৮ অক্টোবর ২০১৮ তারিখে বিল রাষ্ট্রপতির সম্মতি লাভ করে এবং সর্বসাধারণের অবগতির জন্য সংসদ সচিবালয় কর্তৃক গেজেট আকারে প্রকাশ করেন।
আল-হাইআতুল উলয়া লিল-জামি‘আতিল কওমিয়া বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল একটি আদর্শ পাঠ্যক্রম নিশ্চিত করার জন্য এবং ছয় কাওয়মি মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে সমস্ত প্রতিষ্ঠানের কেন্দ্রীভূত পরীক্ষা নেয়া এবং এ উদ্দেশ্য পূরণে সরকারি স্বীকৃতি লাভ করা। মূল কাজগুলি হল: পাঠ্যক্রম তৈরি, শিক্ষার মান পরীক্ষা, পরীক্ষার ব্যবস্থা এবং ডিগ্রী প্রদান।
বাংলাদেশে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি কাওমি মাদ্রাসা:
Owlapps.net - since 2012 - Les chouettes applications du hibou