Aller au contenu principal

ইতালি–বাংলাদেশ সম্পর্ক


ইতালি–বাংলাদেশ সম্পর্ক


বাংলাদেশ-ইতালি সম্পর্ক বাংলাদেশ ও ইতালির বৈদেশিক সম্পর্কের সাথে সম্পর্কিত। রোমে বাংলাদেশ দূতাবাস রক্ষণাবেক্ষণ করছে এবং ইতালির ঢাকায় একটি দূতাবাস রয়েছে।

ইতিহাস

ইতালি ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের সাথে সরকারিভাবে সম্পর্ক স্থাপন করে। ১৯৭৪ সালে, জাতিসংঘে বাংলাদেশের ভর্তি স্পনসরকারী দেশগুলির মধ্যে একটি ছিল ইতালি। ২০১৪ সালে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইতালিতেম রাষ্্টি্রয় সফরে গিয়েছিলেন।

শিক্ষা ও প্রযুক্তিগত সহযোগিতা

২০০০ সালে, বাংলাদেশ ও ইতালির মধ্যে "বৈজ্ঞানিক ও প্রযুক্তিগত সহযোগিতা" সংক্রান্ত একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল। চুক্তি অনুসারে, দুটি দেশ বিজ্ঞানী, গবেষক ও প্রযুক্তিবিদদের পাশাপাশি অধ্যয়ন অনুদানের বিনিময় করে আসছে। ইতালি তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানের আবদুস সালাম ইন্টারন্যাশনাল সেন্টারে পড়াশুনার জন্য বছরে গড়ে ২৫ জন বাংলাদেশী গবেষককে যুক্ত করে চলেছে।

অর্থনৈতিক সম্পর্ক

দ্বিপাক্ষিক অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ ও ইতালি 'ইতালি-বাংলাদেশ চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (আইবিসিসিআই)' গঠন করেছে। ২০০০ এবং ২০০৬ এর মধ্যে, দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ২০০% এরও বেশি বেড়েছে। ২০১২ সাল পর্যন্ত দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের মোট পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১.২৮৬ বিলিয়ন ডলার, যার মধ্যে ইতালিতে বাংলাদেশের রফতানি হয়েছে ১.০৩৬ বিলিয়ন ডলার। ইতালিতে বাংলাদেশের প্রধান রফতানি আইটেমগুলির মধ্যে হিমায়িত খাদ্য, কৃষি পণ্য, চা, চামড়া, কাঁচা পাট, পাটের পণ্য, নিটওয়্যার, বোনা পোশাক ইত্যাদি। ইটালির প্রধান রফতানি আইটেমগুলির মধ্যে রয়েছে মেশিনারি, ইলেকট্রনিক পণ্য, যানবাহন, বিমান, জাহাজ এবং সংশ্লিষ্ট পরিবহন সরঞ্জাম।

ইতালিতে বাংলাদেশি প্রবাসীরা

২০১৬ সালের হিসাবে, ইতালিতে ১,৪২,০০০ বাংলাদেশী ছিলেন।

তথ্যসূত্র

Giuseppe Zanotti Luxury Sneakers

Text submitted to CC-BY-SA license. Source: ইতালি–বাংলাদেশ সম্পর্ক by Wikipedia (Historical)


ghbass