Aller au contenu principal

আফ্রোজ্যাক


আফ্রোজ্যাক


নিক ভ্যান ডি ওয়াল (ওলন্দাজ: [ˈnɪk fɑn ˈʋɑl]; জন্ম: ৯ সেপ্টেম্বর ১৯৮৭), তার মঞ্চনাম আফ্রোজ্যাক দ্বারা সুপরিচিত, একজন ওলন্দাজ ডিজে, রেকর্ড প্রযোজক এবং স্পিজকেনিসের রিমিক্সার। ২০০৭ সালে তিনি রেকর্ড লেবেল ওয়াল রেকর্ডিং প্রতিষ্ঠা করেছিলেন; ২০১৪ সালে তার প্রথম অ্যালবাম ফরগেট দ্য ওয়ার্ল্ড প্রকাশিত হয়েছিল। আফ্রোজ্যাক নিয়মিত ডিজে ম্যাগ দ্বারা প্রকাশিত শীর্ষ ১০০ ডিজে'র তালিকায় সেরা দশ শিল্পীর মধ্যে একজন হিসাবে স্থান পেয়েছেন। এছাড়াও তিনি এলডিএইচ ইউরোপের সিইও।

প্রাথমিক জীবন

ভ্যান ডি ওয়াল নেদারল্যান্ডসের স্পিজকেনিসে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং সেখানেই বেড়ে উঠেন। তার মা একজন ওলন্দাজ এবং তার বাবা সুরিনামি। অল্প বয়সেই গানের প্রতি তিনি আগ্রহ তৈরি করেছিলেন এবং পাঁচ বছর বয়সে পিয়ানো বাজাতে শিখেছিলেন। স্কুল ছাড়ার পর ডিজে / প্রযোজক হিসেবে নিজের ক্যারিয়ার গড়ার পূর্বে ভ্যান ডি ওয়াল রটার্ডামের গ্রাফিশ লাইসিয়াম রটার্ডাম প্রতিষ্ঠানে এক বছরের জন্য গ্রাফিক ডিজাইনে পড়াশোনা করেছিলেন।

সঙ্গীতসংক্রান্ত পেশা

১৪ বছর বয়সে ভ্যান ডি ওয়াল স্থানীয় পাব এবং ক্লাবগুলিতে ডিজেয়িং শুরু করেছিলেন এবং সহ-সঙ্গীতশিল্পীদের ওয়েবসাইট ডিজাইন করে বাড়তি অর্থ উপার্জন শুরু করেছিলেন। ২০০৭ সালে তিনি আফ্রোজ্যাক নামের অধীনে প্রথম রেকর্ডিং "ইন ইয়োর ফেইস" প্রকাশ করেন। তিনি ইভা সাইমনসের সমন্বয়ে " টেক ওভার কন্ট্রোল " গানটির মাধ্যমে আন্তর্জাতিক সাফল্য অর্জন করেন, যা ১০ টি বিভিন্ন দেশে তালিকাভুক্ত করা হয়েছিল। তিনি রেডফু-র একটি কমেডি সিরিজ, 'বিহাইন্ড দ্য স্পিডো' এর ২ পর্ব অংশ নিয়েছিলেন।

১৯ নম্বরে ভোটগ্রহণে তার ২০১০ সালের এন্ট্রিটি ছিল সেই বছরের তালিকার সর্বোচ্চ নতুন এন্ট্রি। আফ্রোজ্যাক ২০১১ সালের ডিজে ম্যাগ শীর্ষ ১০০ ডিজে-তে ৭ নম্বরে তালিকাভুক্ত ছিলেন, তিনি ২০১২ সালের ডিজে ম্যাগের শীর্ষ ১০০ ডিজে-তে ৯ নম্বরে জায়গা করে নেন, ২০১৩ সালে তিনি আবার ৯ নম্বরে স্থান অবস্থান করেন।

২০১০ সালের জুলাইয়ে আফ্রোজ্যাক বিবিসি রেডিও ১ এর জন্য একটি এসেনশিয়াল মিক্স তৈরি করেছিলেন। ২২ ডিসেম্বর ২০১০-এ তিনি লস্ট এন্ড ফাউন্ডড এপিসোড প্রকাশ করেছিলেন, ২০১১ সালে তিনি পিটবুলের জনপ্রিয় এককে নে-ইও এবং নায়ারের সাথে "গিভ মি এভরিথিং"- কাজ করেছিলেন। তিনি বিয়ন্সের একক "রান দ্যা ওয়ার্ল্ড (গার্লস)"-এও কাজ করেন। ২০১২ সালের জানুয়ারীতে তিনি ইউরোপীযয়ান বর্ডার ব্রেকার্স অ্যাওয়ার্ড লাভ করেন। ফোর্বস ম্যাগাজিনের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৩ সালে আফরোজ্যাক বিশ্বের সবচেয়ে বেশি উপার্জনক্ষম ডিজে ছিলেন।

২০১১ সালে আফ্রোজাক ডেভিড গেটা, মাইক ব্রাউন এবং ম্যাডোনা সহ অনেক শিল্পীর সাথে সংগীত সহ-প্রযোজনা করেছিলেন। ২০১২ সালে তিনি টুমোরোল্যান্ড, আল্ট্রা মিউজিক ফেস্টিভাল এবং কোচেল্লাসহ বেশ কয়েকটি ইলেকট্রনিক ড্যান্স মিউজিক ফ্যাস্টিভালে উপস্থিত ছিলেন।

তার প্রথম অ্যালবাম ওয়ার্ল্ড ফরগেট ২০১৪ সালের ১৯ মে মিশ্র সমালোচনায় প্রকাশিত হয়েছিল।

২০১৫ সালের ১লা মার্চে আফ্রোজ্যাক ডেভিড গেটা'র একক "হেয় মামা"-তে সাথে সহ-প্রযোজনা করেছিলেন। গানটিতে তার সাথে নিকি মিনাজ, এবং বিবি রেক্সা কাজ করেছিলেন।

২০১৬ সালে তার একটি গান "ব্রেভার" ফাইনাল ফ্যান্টাসি ৫ গেম-এ প্রদর্শিত হয়েছিল। তিনি আমেরিকান ডিজে এবং রেকর্ড প্রযোজক স্টিভ অওকি সম্পর্কে ২০১৬ সালে আই উইল স্লিপ হোয়েন আই অ্যাম ডেড শিরোনামে গ্র‍্যামি-মনোনীত ডকুমেন্টারি ফিল্মে হাজির হয়েছিলেন।

২০১৭ সালের ২৮ এপ্রিলে তিনি এস্টার ডিনের সমন্বয়ে ডেভিড গেটা'র সাথে একটি নতুন একক "অ্যানাদার লাইফ" প্রকাশ করেছেন। ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বরে তিনি বেলি, ওটি জেনেসিস এবং রিকি ব্রেকারকে সমন্বিত একক "নো টোমোরো" প্রকাশ করেছিলেন।

১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৮-এ তিনি স্ট্যানের সমন্বয়ে "বেড অব রোজেস" প্রকাশ করেন, যা ২০১৭ সালে মিয়ামিতে আল্ট্রা মিউজিক ফ্যাস্টিভালে বাজিয়েছিলেন। ২০১৮ সালের জুলাইয়ে টোমোরোল্যান্ড, বুম, বেলজিয়াম, তিনি "ব্যাসরাইড", "স্টেপ ব্যাক" সহ তার নতুন অনেক সঙ্গীত প্রকাশ করেছিলেন।

২০২০ সালের মার্চ মাসে আফ্রোজ্যাক ঘোষণা করেছিলেন যে, তিনি গ্লোনিস গ্রেসের সাথে রটার্ডামে ইউরোভিশন সং কনটেস্ট ২০২০-এ পারফর্ম করবেন, তবে কোভিড-১৯ মহামারীর কারণে প্রতিযোগিতাটি বাতিল করা হয়।

ওয়াল রেকর্ডিংস

২০০৭ সাল থেকে আফ্রোজ্যাক তার নিজস্ব লেবেল ওয়াল রেকর্ডিং চালিয়ে যাচ্ছেন, যেটি কেআইডিএ, অ্যাপস্টার, ডি-ওয়েইন, ডি.ও.ডি, করিম মিকা সহ অনেম সহ-প্রযোজকদের প্রতিনিধিত্ব করে। স্পিনিন রেকর্ডসের একটি সাব-লেবেল হিসাবে ২০১৬ এর জানুয়ারির শেষ অবধি পরিচালিত হয়েছিল। টম অ্যান্ড জেমের বার্ন ডাউন সাব-লেবেল হিসাবে ওয়াল রেকর্ডিংয়ের সর্বশেষ প্রকাশ ছিল। স্বল্প সময় মুক্ত থাকার পর ২০১৭ সালে এটি আরমদা মিউজিকের একটি সাব-লেবেলে পরিণত হয়েছিল, যদিও ২০১৯ সালে এটি আবার মুক্ত হয়ে যায়।

ব্যক্তিগত জীবন

আফ্রোজ্যাক এবং প্যারিস হিল্টন তার দ্বিতীয় অ্যালবামটি প্রযোজনার সময় ৬ মাস ধরে ডেটিং করেছিলেন। ডাচ মডেল আমান্ডা বাল্কের সাথে তার পূর্বের সম্পর্কের ভেগাস নামের কন্যা সন্তান রয়েছে।

২০১৯ সালে আফ্রোজ্যাক এবং ইতালিয়ান গায়ক ইলেট্রা লাম্বারগিনি তাদের বাগদান সম্পন্ন করেন।

ডিস্কোগ্রাফি

  • ফরগ্যাট দ্য ওয়ার্ল্ড (২০১৪)

পুরস্কার এবং মনোনয়ন

গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ড

এমটিভি ইউরোপ মিউজিক অ্যাওয়ার্ড

ডিজে ম্যাগাজিন শীর্ষ ১০০ ডিজে

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ

  • দাপ্তরিক ওয়েবসাইট
  • ডিস্কওগ্‌সে আফ্রোজ্যাক ডিস্কতালিকা
  • ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজে আফ্রোজ্যাক (ইংরেজি)

Text submitted to CC-BY-SA license. Source: আফ্রোজ্যাক by Wikipedia (Historical)


অনন্যা বিড়লা


অনন্যা বিড়লা


অনন্যা বিড়লা ( , জন্ম ১৭ জুলাই ১৯৯৪) একজন ভারতীয় গায়িকা, গীতিকার, উদ্যোক্তা এবং মানসিক স্বাস্থ্য অধিবক্তা।

২০১৬ সালে, বিড়লা ইউনিভার্সাল মিউজিক ইন্ডিয়ার সাথে কণ্ঠশিল্পী হিসেবে যুক্ত হন। তাঁর প্রথম পাঁচটি গান গানের সামাজিক অন্তর্জালে ১৫ কোটি পছন্দের চিহ্ন অর্জন করেছে। একক "মীন্ট টু বি", "লাইভিন' দ্য লাইফ", "হোল্ড অন", "সার্কেলস" এবং "বেটার" প্ল্যাটিনাম মর্যাদা অর্জন করেছে।

মে মাসের ২০১৯ সালে, তিনি ইউএমজি এবং যুক্তরাজ্যের আইল্যান্ড রেকর্ডস মাধ্যমে তাঁর প্রথম ইপি (এক্সটেন্ডেড প্লে) রেকর্ড ফিঙ্গারপ্রিন্ট প্রকাশ করেছেন। এটির মধ্যে আছে ভেক্টর এবং ওয়ার্ল্ডের "ব্ল্যাকআউট" এবং এটি ভারত এবং নাইজেরিয়ার প্রধান শিল্পীদের মধ্যে প্রথম সহযোগিতাগুলির মধ্যে একটি।

অনন্যা গ্রামীণ ভারতের নারীদের ক্ষুদ্র ঋণ সরবরাহকারী সংস্থা এবং স্বতন্ত্র মাইক্রোফিনের প্রতিষ্ঠাতা। তিনি কুরোকার্টের প্রতিষ্ঠাতা এবং এমপাওয়ারের সহ-প্রতিষ্ঠাতাও। অনন্যা তাঁর কাজ এবং উদ্যোগের জন্য অনেকগুলি পুরস্কার পেয়েছেন, এর মধ্যে আছে তরুণ উদ্যোগীর জন্য ইটি পানাচি ট্রেন্ডসেটর অফ ২০১৬ পুরস্কার। এছাড়া তিনি ২০১৮ সালের জিকিউয়ের সবচেয়ে প্রভাবশালী ভারতীয় তালিকাভুক্ত হয়েছেন।

তিনি ভারতীয় শিল্পপতি কুমার মঙ্গলম বিড়লার কন্যা এবং আদিত্য বিড়লা গ্রুপের চেয়ারম্যান।

প্রাথমিক জীবন

অনন্যা বিড়লা খুব অল্প বয়সেই সংগীতের প্রতি আগ্রহ দেখিয়েছিলেন। তিনি এগারো বছর বয়সে সন্তুর বাজাতে শিখেছিলেন। তিনি স্নাতক ডিগ্রির জন্য অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতি এবং পরিচালনা বিষয়ে পড়াশোনা করেন, তবে ডিগ্রি না শেষ করেই পড়া ছেড়ে দেন।

পেশা জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময়েই, অনন্যা, ক্লাবে গান গাওয়া এবংগিটার বাজানো শুরু করেছিলেন। তিনি তাঁর নিজের সংগীত নিজেই লিখতে শুরু করেছিলেন। তাঁর প্রথম একক সঙ্গীত "লিভিন' দ্য লাইফ" যা সহ-রচনা এবং প্রযোজনা করেছেন জিমবিয়েঞ্জ (যিনি এর আগে নেলি ফারতাডো, চেরিল টোয়েডি এবং ডেমি লোভাটোর সহকর্মী ছিলেন)। এটি এবং ফিলাডেলফিয়ার একটি স্টুডিওতে রেকর্ড ও প্রযোজিত হয়েছিল। ওলন্দাজ ডিজে আফরোজাকের করা "লিভিন' দ্য লাইফ" এর একটি রিমিক্স পিএম:এএম রেকর্ডিংয়ের মাধ্যমে মুক্তি পাওয়ার ফলে অনন্যা প্রথম ভারতীয় শিল্পী, যাঁর সংগীত এইভাবে বিশ্বব্যাপী প্রচার পেয়েছে। জুন ২০১৭ পর্যন্ত ইউটিউবে এটির দর্শক ১.৪ কোটিরও বেশি। তাঁর সংগীত ২০১৯ সালে সংগীত তালিকাগুলির শীর্ষে ছিল।

তিনি ১ মার্চ ২০১৮ সালে তাঁর একক সংগীত "হোল্ড অন" প্রকাশ করেছেন ৭ জুন ২০১৮ সালে তিনি তাঁর চতুর্থ একক "সার্কেল" প্রকাশ করেছেন। ১ জানুয়ারি ২০১৯ সালে তিনি তাঁর ৫ম একক এবং প্রথম গান "বেটার" প্রকাশ করেছেন, যা প্রকাশের ২ দিনের মধ্যে ইউটিউবে ৪০ লক্ষ বার দেখা হয়েছিল।

বিড়লা ১৭ বছর বয়সে স্বতন্ত্র মাইক্রোফিন প্রাইভেট লিমিটেড প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। সংগঠনটি গ্রামীণ ভারতে অবস্থিত মহিলা উদ্যোক্তাদের ছোটো ঋণ দেয়। তাঁর নেতৃত্বে স্বতন্ত্র মাইক্রোফিন সেরা স্টার্ট-আপ (স্কচ ফিনান্সিয়াল ইনক্লুশন অ্যান্ড ডিপনিং অ্যাওয়ার্ডস, ২০১৪), আধ্যাত্মিকতা @ ওয়ার্ক: স্বছ ভারত সম্মান (স্বছ ভারত কনফ্লুয়েন্স ২০১৫) জিতেছে এবং একটি মানসম্পন্ন ঋণ কার্যভার বজায় রেখেছে, যেখানে সুদের হার দেশে সবচেয়ে কম তালিকাভুক্তের মধ্যে।

তথ্যসূত্র


Text submitted to CC-BY-SA license. Source: অনন্যা বিড়লা by Wikipedia (Historical)






Text submitted to CC-BY-SA license. Source: by Wikipedia (Historical)






Text submitted to CC-BY-SA license. Source: by Wikipedia (Historical)


INVESTIGATION