Aller au contenu principal

ইসহাক আল গাজী


ইসহাক আল গাজী


শাহ মুহাম্মদ ইসহাক আল গাজী ( ১৯১৭ — ২০০৬ ) ছিলেন একজন বাংলাদেশি ইসলামি পণ্ডিত, হানাফি সুন্নি আলেম, আরবি কবি, ধর্মীয় লেখক এবং সমাজ সংস্কারক। তিনি আল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়ার শায়খুল হাদিস ছিলেন। তিনি হারুন ইসলামাবাদীর অগ্রজ।

জন্ম ও বংশ

ইসহাক আল গাজী ১ জানুয়ারি ১৯১৭ সালে চট্টগ্রামের পটিয়া থানার আশিয়া ইউনিয়নের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা মুহাম্মদ ইসমাঈল ও মাতা উম্মে হাবিবা। হারুন ইসলামাবাদী তার অনুজ।

শিক্ষা জীবন

পাঁচ বছর বয়সে মাতুলালয়ে তার শিক্ষাজীবনের সূচনা হয়। তার পিতা ও একজন আত্মীয়ের অধীনে তিনি কুরআন শিক্ষা করতেন। পাশাপাশি নেজাম সওদাগর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তিনি ৪র্থ শ্রেণি পর্যন্ত পড়লেখা করেন।

এরপর ১৯৩১ সালে তিনি আল জামিয়াতুল আরবিয়াতুল ইসলামিয়া জিরিতে ভর্তি হন। এখানে তিনি মাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত পড়ালেখা করেন। এখানে মুফতি আজিজুল হক তার শিক্ষক ছিলেন।

১৯৩৮ সালে তিনি দারুল উলুম দেওবন্দ গমন করেন। দেওবন্দ পৌঁছার পর তার সঙ্গীরা ভর্তি পরীক্ষা জটিলতায় মাজাহির উলুম, সাহারানপুরে চলে যান। তিনি সাহারানপুর যেতে অপারগতা প্রকাশ করেন। এরপর ইজাজ আলী আমরুহীর অধীনে ভর্তি পরীক্ষায় স্কলার মার্ক পেয়ে তিনি দেওবন্দে পড়ালেখা শুরু করেন। হাদীস, ফিকহ ও দর্শনের উপর উচ্চতর ডিগ্রি অর্জন করে ১৯৪২ সালে তিনি স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেন। দেওবন্দে তার শিক্ষকদের মধ্যে রয়েছে : হুসাইন আহমদ মাদানি, ইজাজ আলী আমরুহী, মুহাম্মদ ইদ্রিস কান্ধলভি, ইব্রাহিম বলিয়াভী, মুহাম্মদ শফী উসমানী সহ প্রমুখ। এছাড়াও তিনি কারী মুহাম্মদ তৈয়ব ও শাব্বির আহমেদ উসমানির ক্লাসেও অংশগ্রহণ করতেন।

তাসাউফ

দেওবন্দ থাকাবস্থায় তিনি আশরাফ আলী থানভী, হিফজুর রহমান সিওহারভি, ওজাইল গুল পেশওয়ারী ও আসাদুল্লাহ সাহারানপুরীর সান্নিধ্যে যেতেন।

এসময় তিনি আশরাফ আলী থানভীর খলিফা নোয়াখালী জেলার বাসিন্দা নূর বকসের সাথে পত্রে যোগাযোগ করে আধ্যাত্মিক শিক্ষা নেন। তার মৃত্যুর পর তিনি দারুল উলুম হাটহাজারীর সাবেক আচার্য ও আশরাফ আলী থানভীর খলিফা শাহ আব্দুল ওয়াহহাবের নিকট বায়’আত হন। তিনি ১৯৫১ সালে ইসহাক আল গাজীকে খেলাফত প্রদান করেন।

কর্মজীবন

১৯৪২ সালে দারুল উলুম দেওবন্দ থেকে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করে পিতার প্রতিষ্ঠিত আশিয়া ইমদাদুল উলুম মাদ্রাসায় শিক্ষাকতার মাধ্যমে তিনি কর্মজীবনের সূচনা করেন। ১৯৪৩ সালে তিনি আল জামিয়াতুল আরবিয়া নছিরুল ইসলাম নাজিরহাটে হাদীসের অধ্যাপক হিসেবে যোগদান করেন। ৩ বছর দায়িত্ব পালনের পর তিনি ১৯৪৬ সালে আল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়ায় চলে যান। ২০ বছর দায়িত্ব পালনের পর তিনি ১৯৬৫ সালে আগ্রাবাদ হাজীপাড়া আজিজিয়া কাসেমুল উলুম মাদ্রাসায় যোগদান করেন। সেখানে এক বছর শিক্ষকতার পর ১৯৬৭ সালে তিনি আল জামিয়াতুল আরবিয়াতুল ইসলামিয়া জিরিতে চলে যান। ৩ বছর জামিয়া জিরিতে দায়িত্ব পালনের পর ১৯৭০ সালে তিনি বাড়িতে চলে যান। ১৯৭২ পর্যন্ত তিনি বাড়িতেই অবস্থান করেন, এই সময়ও তিনি জামিয়া পটিয়ায খন্ডকালীন শিক্ষকতা করেন। ১৯৭২ সালের নভেম্বর মাসে তিনি আল জামিয়াতুল ইসলামিয়া আজিজুল উলুম বাবুনগরে শায়খুল হাদিস হিসেবে যোগদান করেন। ১৯৮৫ সালে তিনি জামিয়া হাইলধর মাদ্রাসায় চলে যান। ১৯৮৭ সালে পুনরায় জামিয়া বাবুনগরে চলে আসেন। ১৯৯২ সালে তিনি আল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়ায় যোগদান করেন। তখন থেকে আমৃত্যু পটিয়াতেই ছিলেন।

অবদান

খাদেমুল ইসলাম

নিরক্ষরতা দূরীকরণের লক্ষ্যে তিনি খাদেমুল ইসলাম নামে একটি সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেন। এর মাধ্যমে এলাকার বয়স্ক ব্যক্তিদের শিক্ষার জন্য একটি শিক্ষাকোর্স চালু করেন।

আঞ্জুমানে হেদায়েতুল ইসলাম

ইসলামের বিশুদ্ধ আদর্শ প্রচার, ইসলাম বিরোধী যাবতীয় কর্মকাণ্ড প্রতিহতকরণের লক্ষ্যে ইসহাক আল গাজী ও তার অনুজ ইউসুফ আশিয়াভীর যৌথ উদ্যোগে এই সেবামূলক সংগঠনটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ইসহাক আল গাজী জামিয়া পটিয়ায় থাকাকালীন এটি প্রতিষ্ঠা করেন এবং তিনি এর মহাসচিবের দায়িত্ব পালন করেন। এই সংগঠের মাধ্যমে বই ছাপিয়ে সারা দেশে ছড়িয়ে দেওয়া হয়। এর মধ্যে রয়েছে :

  • মির্জা গোলাম আহমদ ও নবুয়ত
  • ফাযায়েলে শবে বরাত
  • কবরপূজার বিষফল
  • আধুনিক খ্রিষ্টানগণ ইসায়ী নয়
  • ঘুষখোরের স্থান কোথায়? ইত্যাদি
মজলিশে হেদায়েত

মানুষের মনস্তাত্ত্বিক উন্নতির লক্ষ্যে তিনি মজলিশে হেদায়েত নামে একটি সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।

বৃটিশ বিরোধী আন্দোলন

দারুল উলুম দেওবন্দ অধ্যায়নকালীন তার উস্তাদ ছিলেন হুসাইন আহমদ মাদানি। তিনি জমিয়তে উলামায়ে হিন্দের সভাপতি ছিলেন। জমিয়তের বৃটিশ বিরোধী আন্দোলনের অংশ হিসেবে মিছিল-মিটিংসহ সর্বপ্রকার আন্দোলনে তিনি অংশগ্রহণ করেন।

ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধ

১৯৫২ সালে তমদ্দুন মজলিসের নেতৃত্বে ভাষা আন্দোলন শুরু হলে তিনি এ আন্দোলনে যোগদান করেন। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে তিনি নৈতিক সমর্থন জ্ঞাপন করেন। মোহাম্মদ উল্লাহ হাফেজ্জী ও ছিদ্দিক আহমদ মুক্তিযুদ্ধকে “জালেমের বিরুদ্ধে মজলুমের যুদ্ধ” বলে আখ্যায়িত করলে তিনি সরব ভূমিকা পালন করেন।

কাদিয়ানী বিরোধী আন্দোলন

তিনি আঞ্জুমানে তাহাফফুজে খতমে নবুয়ত বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় নেতা ছিলেন। কাদিয়ানিদের রাষ্ট্রীয়ভাবে কাফের ঘোষণার দাবিতে তিনি আজীবন সংগ্রাম করে গেছেন।

ফতওয়া নিষিদ্ধ রায়বিরোধী আন্দোলন

বাংলাদেশের হাইকোর্টে ফতওয়াকে নিষিদ্ধ করে রায় প্রদান করা হলে ফজলুল হক আমিনীর নেতৃত্বে ইসলামি আইন বাস্তবায়ন কমিটি গঠিত হয়। তিনি এর শীর্ষস্থানীয় নীতিনির্ধারক নিযুক্ত হন। বাহ্মণবাড়িয়ায় এ কমিটির এক সম্মেলনে ৬ জন নিহত হয়। তিনি আল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়ার ফতওয়া বিভাগীয় প্রধান ছিলেন।

নাজিরহাট আন্দোলন

১৯৪৬ সালে নাজিরহাটে মুসলিম লীগ ও জমিয়তে উলামায়ে হিন্দের প্রার্থীর নির্বাচনকে কেন্দ্র করে নাজিরহাট বড় মাদ্রাসায় ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। তিনি এই পরিস্থিতি শান্ত করতে মূখ্য ভূমিকা পালন করেন। পরিস্থিতি শান্ত হলে হঠাৎ বেরলভীরা পাথর নিক্ষেপ শুরু করে। এসময় তিনি অপ্রস্তুত ছিলেন। ফলে এ ঘটনায় তার বাম চোখ নষ্ট হয়ে যায়। দেশের চিকিৎসায় ফল না হওয়ায় তাকে কলকাতায় নিয়ে যাওয়া হয়। ৬ মাস পর চিকিৎসা শেষে দেশে প্রত্যাবর্তন করলে তাকে গাজী উপাধিতে ভূষিত করা হয়।

জাতীয় শায়খুল হাদিস

২০০২ সালের ১৮ আগস্ট পটিয়া উপজেলার আশিয়া ইউনিয়নে একটি হেফজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। এ প্রতিযোগিতায় তাকে জাতীয় শায়খুল হাদিস উপাধিতে ভূষিত করা হয়।

ভ্রমণ

১৯৭৯ সালে তিনি হজ্জ পালন করেন। তার সর্বশেষ হজ্জ ছিল ২০০৪ সালে।

আবুধাবিতে সংবর্ধনা

১৯৮৭ সালে আবুধাবির সুপ্রিম কোর্টের বিচারক মণ্ডলীর দাওয়াতে তিনি আবুধাবি সফর করেন। বিমানবন্দরে তাকে বিপুল সংবর্ধনা দেওয়া হয়। মাগরিবের পর আবুধাবির সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি আহাদ বিন আব্দুল আজিজ আল মোবারকের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল তার সাথে সৌজন্য সাক্ষাতে মিলিত হয়ে তাকে ধর্মীয় বিষয়ে বিভিন্ন প্রশ্ন করেন। তিনি এর সন্তোষজনক উত্তর প্রদান করেন। প্রায় এক মাস পর তিনি স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেন।

মিয়ানমারে সংবর্ধনা

১৯৯৮ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি তিনি মিয়ানমার সফর করেন। মিয়ানমারের শীর্ষস্থানীয় ধর্মীয় নেতা ও সাধারণ মুসলমানরা তাকে সংবর্ধনা প্রদান করে। তিনি মিয়ানমারের বিভিন্ন মসজিদ, মাদ্রাসা পরিদর্শন করেন এবং ভাষণ প্রদান করেন। ২ সপ্তাহ অবস্থান করে তিনি মার্চ মাসে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেন।

পারিবারিক জীবন

তিনি ১৯৪৫ সালে চন্দনাইশ উপজেলার হারালস্থ আব্দুল হাকিমের প্রথম কন্যা মর্তুজার সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। তিনি ৫ ছেলে ও ৩ মেয়ের জনক।

উল্লেখযোগ্য ছাত্র

তার উল্লেখযোগ্য ছাত্রদের মধ্যে রয়েছে :

  • মুফতি আব্দুর রহমান –– ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠিতা ও বাংলাদেশে ইসলামি ব্যাংকের জনক।
  • সুলতান যওক নদভী –– আন্তর্জাতিক আরবি সাহিত্যিক ও জামেয়া দারুল মাআরিফ আল ইসলামিয়ার প্রতিষ্ঠাতা
  • হারুন ইসলামাবাদী –– আল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়ার ৩য় আচার্য
  • আব্দুল হালিম বুখারী –– আল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়ার ৫ম আচার্য
  • ইজহারুল ইসলাম চৌধুরী –– নেজামে ইসলাম পার্টির সভাপতি
  • মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী –– আল জামিয়াতুল ইসলামিয়া আজিজুল উলুম বাবুনগরের ২য় আচার্য
  • শাহ মুহাম্মদ তৈয়ব –– সুফি সাধক ও আল জামিয়াতুল আরবিয়াতুল ইসলামিয়া জিরির ৩য় আচার্য
  • আব্দুস সালাম চাটগামী –– পাকিস্তানের জামিয়া উলুমুল ইসলামিয়ার সাবেক প্রধান মুফতি, বর্তমানে দারুল উলুম হাটহাজারীর প্রধান মুফতি
  • মুফতি শামসুদ্দীন জিয়া –– আল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়ার মুফতি
  • ওবায়দুল্লাহ হামযাহ –– আন্তর্জাতিক ইসলামি স্কলার ও ভাষাবিদ, আল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়ার আরবি বিভাগীয় প্রধান
  • ড. মাহমুদুল হাসান আল আযহারী –– লন্ডনের টিভি ব্যক্তিত্ব ও ইসলামি স্কলার

প্রকাশনা

তার রচিত সানায়ে খাইরুল বারিয়্যাহ মাধ্যমিক স্তরের পাঠ্য বই হিসেবে স্বীকৃত। এটি একটি কাব্যগ্রন্থ, যা তিনি ১ ঘণ্টায় রচনা করেছিলেন। তার অন্যান্য রচনার মধ্যে রয়েছে :

প্রকাশিত
  • সত্যের ডাক
  • যুগ ও ধর্ম
  • হুকুকুল ইবাদ বা বান্দার হক
  • ইসলাম ও গণতন্ত্র
  • রামাযান ও যাকাতের মাসায়েল (১৯৭০)
  • কুরআন হাদীসের আলােকে দুর্যোগ ও তার প্রতিকর
  • কুরআন হাদীসের আলােকে কুরআন তেলাওয়াত ও কতিপয় সূরার ফযীলত
  • রূহে পাকিস্তান কি ফরিয়াদ (১৯৬৪)
  • কুরবানীর ফাজায়েল ও মাসায়েল
  • ফাযায়েলে শবে বরাত
  • নামাযের পর মুনাজাত বেদআত নয় সুন্নত
  • মওদূদী ও ইসলাম
অপ্রকাশিত
  • বুখারী শরীফ ( বাংলা অনুবাদ , ২ য় খণ্ড , কিতাবুল মাগাজী থেকে প্রায় এক পারা)
  • মিশকাত শরীফের তাকরীর সমষ্টি
  • মাওয়াদুল ফাওয়ায়েদ
  • দিওয়ানে মুতানাব্বীর তাকরীরের সমষ্টি
  • নাজাতুল ইনসান
  • মির্জা গােলাম আহমদ আওর নুবুওয়াত
  • কমিউনিজম কি ও কেন ?
  • খ্রিস্টান ধর্মের অসারতা

মৃত্যু

তিনি ২০০৬ সালের ১৮ মে বার্ধক্যজনিত কারণে মৃত্যুবরণ করেন। ঐদিন আসরের নামাযের পর জামিয়া পটিয়ার মাঠে তার জানাযার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। এতে ইমামতি করেন জামিয়া পটিয়ার তৎকালীন আচার্য নূরুল ইসলাম কদীম। জানাযা শেষে তাকে মাকবারায়ে আযীযীতে দাফন করা হয়। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৯১ বছর।

আরও দেখুন

  • হারুন ইসলামাবাদী
  • আব্দুল হালিম বুখারী
  • দেওবন্দি ব্যক্তিত্বের তালিকা

তথ্যসূত্র

গ্রন্থপঞ্জি

টীকা

বহিঃসংযোগ

  • ভিডিও – আল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়ার ইতিহাস
  • পাঠাগার

Text submitted to CC-BY-SA license. Source: ইসহাক আল গাজী by Wikipedia (Historical)

Articles connexes


  1. হারুন ইসলামাবাদী
  2. দেওবন্দি ব্যক্তিত্বের তালিকা
  3. গাজী ম.ম. আমজাদ হোসেন মিলন
  4. এ কে এম ইসহাক
  5. একুশের মাওলানারা
  6. গাজী আতাউর রহমান
  7. গোলাম দস্তগীর গাজী
  8. বাঙালি ইসলামি ব্যক্তিত্বের তালিকা
  9. ইসহাক হোসেন তালুকদার
  10. গাজী আবদুস সালাম ভূঁইয়া
  11. আশরাফ আলী থানভীর শিষ্যদের তালিকা
  12. গাজী আবদুল ওয়াহিদ
  13. আল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়া
  14. গাজার ইতিহাস
  15. ইসলামের সমসাময়িক মুসলিম পণ্ডিতদের তালিকা
  16. শাহ আবদুল ওয়াহহাব
  17. সীরাত
  18. বাংলাদেশী লেখকদের তালিকা
  19. সৈয়দ ফজলুল করিম
  20. ইমাম শাফেয়ী